BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম
পরিচিতি:-1. টিউবার কুলিনাম বোভিনাম তৈরি করা হইয়াছে যক্ষ্মাগ্রস্থ ব্যক্তির কফ থেকে, তৈরি করেছেন ডা.সোয়ান।2. ব্যাসিলিনাম তৈরি করা হইয়াছে যক্ষ্মাগ্রস্থ ব্যক্তির ফুসফুসের টিসু থেকে, তৈরি করেছেন ডা. বার্ণেট।3. ডা. কক কৃত্রিম উপায়ে গরুর মাংসের জেলিতে যক্ষ্মার জীবাণু আবাদ করেন, তার নাম ককের লিম্ফ।আকৃতি:-1. গৌরবর্ণ, নীল চক্ষু, কালো অপেক্ষা কিছুটা ফর্সা মত, লম্বা, পাতলা, চ্যাপ্টা, বক্ষদেশ অপ্রশস্ত, চটপটে, মনের দিক থেকে পরিণত কিন্তু শারীরিক ভাবে দূর্বল, যক্ষ্মাসম্ভব ধাতু ব্যক্তি।2. লম্বা, কৃশ যুবক যুবতী, বক্ষস্থলটি সরু- কবুতরের বুকের ন্যায়, সম্ভবত পিতা মাতার দেহ হইতে রোগ প্রবণতাটি প্রাপ্ত হইয়াছে।মানসিক লক্ষণ:- বিষণ, হতাশ, দুঃখিত, উত্তেজনা প্রবণ, ক্রোধী, স্বল্পভাষী, খিটখিটে, একগুঁয়ে কিন্তু স্বভাবে মধুর প্রকৃতির। দুর্ভাবনাগ্রস্থ, কাজে অনিচ্ছা, উম্মাদভাব, বুদ্ধিবৃত্তির প্রখরতা অথবা খর্বতা, সাপ, বিড়াল ও কুকুর ভীতি, এরা বিড়ালকে ঘৃণা করে, বিড়ালে এদের এলার্জি হতে পারে। শপথ করিবার, অভিসম্পাত করিবার প্রবৃত্তি। মানসিক ভাবে রোগী খুব সতর্ক, শারীরিক ভাবে দুর্বল, খুব ভীরু, বিশেষ করে যখন সে ঘুম থেকে উঠে। রোগীর মধ্যে পরস্পর বিরোধ ভাবের সমন্বয় ঘটে। একদিকে সদানন্দ স্ফূর্তিবাজ, অন্যদিকে হতাশ, বিষণœ। একদিকে মধুর চরিত্রের অন্যদিকে ভীরু খিটখিটে। এই ধরণের পরস্পর বিরোধে ভরা মন মানসিকতা। বিশ্ব নাগরিক, বিশ্ব শান্তি প্রিয়, পরিবর্তনশীলতা। এই ওষুধের রোগীর সহজে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা, কোথা থেকে কিভাবে যে ঠান্ডা লাগে রোগী তা বুঝিতেও পারে না, মোটকথা ঠান্ডা লাগিবার স্বভাব তার, রোগের পরিবর্তনশীলতা, এক অঙ্গ থেকে অন্য অঙ্গে রোগ স্থানান্তরিত হয়। তার মনও দ্রুত পরিবর্তন হয়, সেজন্যে সে বারে বারে ডাক্তার ও চিকিৎসা বদলায়, সে একভাবে লাগিয়া থাকিতে পারে না, এক কাজ শুরু করিতে না করিতেই তা পরিবর্তন করিয়া অন্য কাজে যোগ দিবে, অল্প কয়েকদিনের মধ্যে সেই কাজ বাদ দিয়ে অন্য নতুন কাজ অন্বেষণ করিবে। তাহাদের অবিরত স্থান পরিবর্তন করিবার, দেশ ভ্রমণ করিবার, নতুন কিছু করিবার প্রবৃত্তি জন্মে। কোন কিছু মনে রাখিতে পারে না, কোন কিছুতে মনও বসাইতে পারে না, একটা বাক্য বা একটা পড়া দুইবার না পড়িলে বুঝে না। এরা জীবনকে খুবই ‘স্বল্প মেয়াদী’ মনে করে, মনে করে ‘ঞরসব রং াবৎু ংযড়ৎঃ’। এজন্য জীবনকে দ্রুত উপভোগ করতে চায়। স্বার্থপর, নিজের শক্তিকে সংরক্ষণ করতে জানে না, সব কিছুই অপচয় করে। পাড়ায় আজকাল অনেক রংবাজ উঠতি বয়সের ছেলেকে দেখবেন মোটরসাইকেলটা স্পীডে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, এরা দ্রুতই ফেনসিডিলসহ নেশাজাতীয় দ্রব্যে আসক্ত হয়ে পড়ে, মাস্তানী করে। পুরো জীবনটাকে যেনো কিছুদিনের মধ্যেই উপভোগ করে শেষ করে দিতে চায়। যৌনআকাংখার দিক দিয়েও এরা প্লেবয় টাইফের মানুষ, আপনার পাড়ার এই ভবঘুরে ছেলেটাকে টিউব দিয়ে অনিবার্য ধ্বংসের দ্বাপপ্রান্ত থেকে বাঁচাতে পারবেন। অসুখের সঙ্গে লাইফস্টাইল খুজুন। নিজের আনন্দের জন্য বেপরোয়া জীবন যাপন করে, এরা প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ম মানতেই চায় না, এদের সমাজ বিরোধী না বললেও প্রায় কাছাকাছি পর্যায়ে চলে যায় এদের ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ। বিপদজনক খেলাধুলায়, যেগুলোতে হাই রিস্ক থাকে সেখানে এদের নিয়োজিত থাকতে দেখা যায়।