logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ইসলামী আন্দোলনের নেতা, বাদী বললেন ‘চিনি না

চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ইসলামী আন্দোলনের নেতা, বাদী বললেন ‘চিনি না

চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ইসলামী আন্দোলনের নেতা, বাদী বললেন ‘চিনি না। ছবি সংগৃহীত

চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানায় চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এক নেতাকে মুক্তি দিয়েছে পুলিশ, কারণ মামলার বাদী এসে জানান—তিনি আসামিকে চিনেন না। এ ঘটনায় থানার সামনে থানা ঘেরাও, স্লোগান ও নানা নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়।


 কী ঘটেছিল?


আজ শুক্রবার দুপুরে চান্দগাঁও থানা থেকে ইসলামী আন্দোলনের চান্দগাঁও থানা শাখার সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি মোবাইল হারিয়ে থানায় জিডি করতে গেলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর নাম একটি চাঁদাবাজির মামলার এজাহারে ৫ নম্বর আসামি হিসেবে ছিল।


বাদীর বিস্ময়কর পাল্টা বক্তব্য


আজ দুপুরে মামলার বাদী মো. শিপন থানায় এসে বলেন, “আমি হাবিবুর রহমানকে চিনি না।”


এই বক্তব্যের ভিত্তিতেই পুলিশ হাবিবকে বাদীর জিম্মায় ছেড়ে দেয়।


চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার মো. আরিফ হোসেন বলেন, “মামলার ভিডিও প্রমাণে হাবিবুর রহমানের চেহারা দেখা যায়নি। বাদীও বলেছে, সে তাঁকে চেনে না। তাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।”

আরও পড়ুন

বরগুনায় দেয়ালে দেয়ালে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী চিত্রাঙ্কন

বরগুনায় দেয়ালে মুগ্ধের চিত্রাঙ্কন করছেন এক শিক্ষার্থী। ছবিঃ বরগুনা প্রতিনিধি

থানা ঘেরাও ও প্রতিবাদ


আজ সকাল থেকেই ইসলামী আন্দোলন ও এর সহযোগী সংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মী চান্দগাঁও থানার সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান ও প্রতিবাদ শুরু করেন। তাঁরা দাবি তোলেন—“উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া গ্রেপ্তার কেন?”


থানার বাইরে টানটান উত্তেজনার মধ্যেও সাংবাদিকদের থানায় ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়।


দলের নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, গত এপ্রিলে এলাকায় চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সমাবেশ করেছিল ইসলামী আন্দোলন। এরপর থেকেই একটি পক্ষ ‘ষড়যন্ত্রমূলকভাবে’ হাবিবুর রহমানকে মামলায় ফাঁসিয়েছে।


আইনি বিশ্লেষণ ও সমালোচনা


সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রাম শাখার সম্পাদক ও আইনজীবী আখতার কবীর চৌধুরী এ ঘটনাকে “ভুল দৃষ্টান্ত” আখ্যা দিয়েছেন।


তিনি বলেন, “থানা ঘেরাও করে কাউকে ছাড়িয়ে নেওয়া আইনের অপব্যবহার। হাবিবুরকে ছেড়ে দিলেও বাকি পাঁচজনকে কেন আদালতে পাঠানো হলো—সেটি প্রশ্নবিদ্ধ।”

তিনি আরও বলেন, “ভুল এজাহার দিলে বাদীর বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।”


মামলার অন্য আসামিরা কারা?


হাবিবুর রহমান ছাড়া এ ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।


তাঁরা হলেন—নয়ন (৩৫), লোকমান (২৮), ফয়সাল হোসেন (৩২), শাহীন (২১) ও সনজিত নাথ (৪৯)।

⁠⁠⁠⁠⁠⁠⁠
চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তবে হাবিবুর রহমানকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে তাঁর কোনো মন্তব্য মেলেনি।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ইসলামী আন্দোলনের নেতা, বাদী বললেন ‘চিনি না

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানায় চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এক নেতাকে মুক্তি দিয়েছে পুলিশ, কারণ মামলার বাদী এসে জানান—তিনি আসামিকে চিনেন না। এ ঘটনায় থানার সামনে থানা ঘেরাও, স্লোগান ও নানা নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়।


 কী ঘটেছিল?


আজ শুক্রবার দুপুরে চান্দগাঁও থানা থেকে ইসলামী আন্দোলনের চান্দগাঁও থানা শাখার সেক্রেটারি মো.

হাবিবুর রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি মোবাইল হারিয়ে থানায় জিডি করতে গেলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর নাম একটি চাঁদাবাজির মামলার এজাহারে ৫ নম্বর আসামি হিসেবে ছিল।


বাদীর বিস্ময়কর পাল্টা বক্তব্য


আজ দুপুরে মামলার বাদী মো. শিপন থানায় এসে বলেন, “আমি হাবিবুর রহমানকে চিনি না।”


এই বক্তব্যের ভিত্তিতেই পুলিশ হাবিবকে বাদীর জিম্মায় ছেড়ে দেয়।


চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার মো. আরিফ হোসেন বলেন, “মামলার ভিডিও প্রমাণে হাবিবুর রহমানের চেহারা দেখা যায়নি। বাদীও বলেছে, সে তাঁকে চেনে না। তাই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।”