বিডিসিএন ২৪ এর একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ।।
বিণয়ী,ধার্মিকতা কর্মে অটল ও একাগ্রতা সহ স্থিরতা মানুষকে তার সফলতার লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়।
আর এই সফলতার পথে এগিয়ে যেতে যেটা প্রথম প্রয়োজন হয় সেটা হল বাবা মায়ের প্রতি অগাধ ভালোবাসা ও অনুগত্য তা।
এই অঞ্চলে ইসলাম প্রচারকদের অন্যতম বায়েজিদ বোস্তামী তিনি বলেছেন শত বিপদ অপেক্ষা করলেও সে বিপদের কথা না জেনেও যদি কোন বাবা মা সন্তানদের কল্যাণে দুহাত উত্তোলন করে মহান আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করেন সে ফরিয়াদ আল্লাহর দরবারে কবুল হয় এবং সন্তানগন নিরাপদেই থাকেন। কারণ মহান আল্লাহ আমাদের লালন ও পালনকর্তা আর এই পালনকর্তার প্রতিনিধিত্ব করেন স্বয়ং আমাদের বাবা-মা। হলে বাবা মাই হচ্ছে সন্তানদের সফলতার প্রথম দাঁরাজ।
প্রিয় পাঠক বলছিলাম চাঁদপুর সদর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের মরহুম মকরম আলী শেখের জ্যৈষ্ঠ পুত্র শেখ মোহাম্মদ মকবুল হোসেন এর কথা। ছোটবেলায় বাবা ও চাচাকে হারিয়ে অভিভাবকহীন হয়ে পড়েন।
মায়ের মৃত্যুতে পিতা মাতার আদর কোনোটিই ঠিক মতন জুটছিল না।
কিন্তু হাল ছাড়েননি পরিশ্রম আর পরিশ্রম একাগ্রতা স্থিরতা ও ধৈর্য্য শেখ মকবুল আহমেদকে অলংকৃত করে সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে আজ পৌঁছে দিয়েছেন। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন অত্যন্ত মার্জিত পরিবারে তারাও আছেন সুপ্রতিষ্ঠিত ও উচ্চ সম্মান নিয়ে।
ওনার চার সন্তানের বৈশিষ্ট্য যদি আমি বলি শেখ মোহাম্মদ শাহজালাল অলি আউলিয়াদের নামে নাম বাবা মায়ের দোয়ায় আল্লাহর দেওয়া অভিজ্ঞতা ও প্রাগ্যতা নিয়ে আপন কর্মে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছেন।
শেখ মোহাম্মদ আলম। ঢাকার মুগদা ৫০০ সজ্জা সরকারী জেনারেল হাসপাতালের পূর্ব পাশে রয়েছে বিশাল ব্যবসা কেন্দ্র। অনেকের হয়েছে কর্মসংস্থান।
শেখ মোহাম্মদ মকবুল এখন শুধু নিরব দর্শক আর স্রষ্টার প্রতি ভালোবাসা ও অনুগত্যতা সহ দিবরাত্রি এবাদতে মশগুল থাকেন। এরপরে রয়েছে শেখ মোহাম্মদ সজিব, আচার আচরণ ব্যবহার সকল মনুষ্যত্বের গুণ তাকে করেছে সঞ্জীবিত।
মুগদা বড় হাসপাতালের দক্ষিণ পাশেই ওই অঞ্চলের সবচেয়ে বড় ডিপার্টমেন্টাল ব্যবসায়ি কেন্দ্রের মালিক তিনি। মাথায় টুপি পাগড়ি মুখে হাসি কর্মচারীদের দিকনির্দেশনাসহ সময় মত নিজে নামাজ পড়া ও কর্মচারীদের জন্য নামাজের সময় দেওয়া এভাবেই কাটে তার সময় আছেন অনেক সুখে। তবুও তার বাবা শেখ মোহাম্মদ মকবুল আছেন নীরব দর্শকের মত।
এ বিরল সম্মান কি শুধুই ঢাকায় না শুধু ঢাকায় নয় নিজগ্রাম রঘুনাথপুরেও রয়েছে ব্যাপক সুখ্যাতী ও সম্মান এ যেনো মহান আল্লাহর অশেষ দান।

শেষে যদি বলতে হয় শেখ মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান একজন কুরআনে হাফেজ প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিপার্টমেন্টের মসজিদের পেশ ঈমাম হিসেবে দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। পাশাপাশি পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাইতো নেপোলিয়ন বলেছিলেন আমাকে শিক্ষিত একটি মা দাও আমি তোমাদের শিক্ষিত একটি জাতি দিব। এই পরিবারটি যেন এমন ভবিষ্যৎ বাণী সহ মহান সৃষ্টিকর্তার অফার মহিমা ধারণ করেন মহান আল্লাহ এই পরিবারের সকলকে যেন সুস্থ সুন্দর রাখেন এবং এ পরিবারের মাধ্যমে সৃষ্টির সেরা শ্রেষ্ঠ জীবদের সেবা হয়।,,,, আমিন
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!